ছত্তিশগড়ে রায়পুরের ব্যবসায়ী দীপক ট্যান্ডন রাজ্যের নারী পুলিশ কর্মকর্তা ডিএসপি কল্পনা বর্মার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। তাঁর দাবি, ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সুযোগ নিয়ে ডিএসপি কল্পনা তাকে ব্ল্যাকমেল করেছেন এবং কোটি টাকার সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছেন।
দীপকের অভিযোগ অনুযায়ী, ২০২১ সালে তাঁর সঙ্গে ডিএসপি কল্পনা বর্মার পরিচয় হয়। পরে ঘনিষ্ঠতা বাড়লে কল্পনা নগদ দুই কোটি টাকা, ১২ লাখ টাকার হিরের আংটি,পাঁচ লাখ টাকার সোনার গয়না, এক লাখ টাকার ব্রেসলেট এবং তাঁর ইনোভা গাড়ি হাতিয়ে নেন।
শুধু তাই নয়, রায়পুরের ভিআইপি রোডে অবস্থিত একটি হোটেল তাঁর ভাইয়ের নামে লিখে দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত ৩০ লাখ টাকা ব্যয় করে ওই হোটেল ডিএসপি-র নামে লিখে দিতে বাধ্য হন বলেও দাবি করেছেন ব্যবসায়ী।
দীপকের ভাষ্য, কল্পনা তাঁকে হুমকিও দিয়েছেন দাবি না মানলে ভুয়া মামলায় ফাঁসানো হবে।
বর্তমানে ২০১৭ ব্যাচের এই পুলিশ অফিসারটি দান্তেওয়াড়ায় কর্মরত।
অভিযোগ অস্বীকার করে ডিএসপি কল্পনা বর্মা এনডিটিভিকে বলেন, এই আর্থিক লেনদেনের বিষয় আমার পদ বা ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গে সম্পর্কহীন।
আমাকে বিতর্কে টানতে ভুয়ো চ্যাট তৈরি করা হয়েছে। আমার ছবি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সামগ্রী অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করে ভুয়া বার্তা বানানো হয়েছে, এটি অপরাধ।
দীপকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতে আদালতে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি।
ডিএসপির দাবি, দীপকের স্ত্রী বরখার কাছ থেকে নিয়মমাফিক গাড়ি কেনা হয়েছিল। তাঁর পরিবারের সঙ্গে দীপকের ব্যবসায়িক লেনদেনজনিত বিবাদ রয়েছে।
দুই মাস আগে তাঁর বাবা দীপকের বিরুদ্ধে **টাকা ফেরত না দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। সিকিউরিটি হিসেবে জমা রাখা বরখার একটি চেক বাউন্স করেছে, যার মামলা এখন আদালতে চলমান।
দীপকের অভিযোগ অনুযায়ী, ২০২১ সালে তাঁর সঙ্গে ডিএসপি কল্পনা বর্মার পরিচয় হয়। পরে ঘনিষ্ঠতা বাড়লে কল্পনা নগদ দুই কোটি টাকা, ১২ লাখ টাকার হিরের আংটি,পাঁচ লাখ টাকার সোনার গয়না, এক লাখ টাকার ব্রেসলেট এবং তাঁর ইনোভা গাড়ি হাতিয়ে নেন।
শুধু তাই নয়, রায়পুরের ভিআইপি রোডে অবস্থিত একটি হোটেল তাঁর ভাইয়ের নামে লিখে দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত ৩০ লাখ টাকা ব্যয় করে ওই হোটেল ডিএসপি-র নামে লিখে দিতে বাধ্য হন বলেও দাবি করেছেন ব্যবসায়ী।
দীপকের ভাষ্য, কল্পনা তাঁকে হুমকিও দিয়েছেন দাবি না মানলে ভুয়া মামলায় ফাঁসানো হবে।
বর্তমানে ২০১৭ ব্যাচের এই পুলিশ অফিসারটি দান্তেওয়াড়ায় কর্মরত।
অভিযোগ অস্বীকার করে ডিএসপি কল্পনা বর্মা এনডিটিভিকে বলেন, এই আর্থিক লেনদেনের বিষয় আমার পদ বা ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গে সম্পর্কহীন।
আমাকে বিতর্কে টানতে ভুয়ো চ্যাট তৈরি করা হয়েছে। আমার ছবি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সামগ্রী অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করে ভুয়া বার্তা বানানো হয়েছে, এটি অপরাধ।
দীপকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতে আদালতে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি।
ডিএসপির দাবি, দীপকের স্ত্রী বরখার কাছ থেকে নিয়মমাফিক গাড়ি কেনা হয়েছিল। তাঁর পরিবারের সঙ্গে দীপকের ব্যবসায়িক লেনদেনজনিত বিবাদ রয়েছে।
দুই মাস আগে তাঁর বাবা দীপকের বিরুদ্ধে **টাকা ফেরত না দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। সিকিউরিটি হিসেবে জমা রাখা বরখার একটি চেক বাউন্স করেছে, যার মামলা এখন আদালতে চলমান।
আন্তজার্তিক ডেস্ক